ঢাকা, শুক্রবার   ২৮ জুন ২০২৪ ||  আষাঢ় ১৪ ১৪৩১

ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আগামী ৯ অক্টোবর

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৭:৩২, ১৫ জুন ২০২৪  

ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আগামী ৯ অক্টোবর

ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আগামী ৯ অক্টোবর

তথ্য গোপন করে ভুয়া এনআইডি করার অভিযোগে নির্বাচন কমিশনের করা প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারপার্সন ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে প্রথম সাক্ষ্যগ্রহণ হওয়ার জন্য দিন ছিল বৃহস্পতিবার। তবে এদিনডা. সাবরিনা আদালতে হাজিরা দিলেও কোনো সাক্ষী না আসায় পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৯ অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আহমেদ।ডা. সাবরিনার আইনজীবী মো. ওসমান গনি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, চলতি বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারপার্সন ডা. সাবরিনা শারমিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১৩ জুন দিন ধার্য করেন আদালত।

২০২০ সালের ৩০ আগস্ট ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন গুলশান থানা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ মমিন মিয়া। গত বছরের ২৪ নভেম্বর ডিবি পুলিশের এসআই রিপন উদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

মামলায় বলা হয়, বর্তমানে সাবরিনার দুটি এনআইডি কার্ড সক্রিয়। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি টের পাওয়ার পর বিস্তারিত জানতে ইসির কাছে তথ্য চেয়েছে। ডা. সাবরিনা প্রথমে ভোটার হন সাবরীনা শারমিন হোসেন নামে। ২০১৬ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় দ্বিতীয়বার ভোটার হন তিনি। একটি এনআইডিতে জন্ম তারিখ দেওয়া ১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর। অন্যটিতে ১৯৮৩ সালের ২ ডিসেম্বর। প্রথমটিতে স্বামীর নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন আর এইচ হক। আর দ্বিতীয়টিতে স্বামীর নাম লেখা হয়েছে আরিফুল চৌধুরী।

২০২২ সালের ১৯ জুলাই করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের শীর্ষ কর্মকর্তা ডা. সাবরিনা চৌধুরী ও তার স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীসহ ৮ আসামিকে পৃথক তিন ধারায় ১১ বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন এ কারাদণ্ড দেন। পরে উচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়ে কারামুক্ত হন ডা. সাবরিনা।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়